এনজিও লোন

নিউসান এনজিও লোন পদ্ধতি ২০২৫

নিউসান এনজিও সম্পর্কে জানতে চান?তাহলে এই আর্টিকেলটি আওবার জন্য কারণ নিউসান এনজিও বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি প্রখ্যাত সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা। এই এনজিওটি ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, কৃষক, নারী ও নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রতিষ্ঠা কালীন সময় থেকে কাজ করে আসছে। নিউসান এনজিও ক্ষুদ্রঋণ প্রদানের মাধ্যমে গ্রামীণ এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নত করতে কাজ করে। বিশেষ করে ব্যবসা, কৃষি ও জীবিকা নির্বাহের জন্য। এই আর্টিকেলে আমরা নিউসান এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

নিউসান এনজিও কী?

নিউসান (NewSun) এনজিও বাংলাদেশের একটি অলাভজনক সংস্থা। এই এনজিওটি মূলত দারিদ্র্য বিমোচন ও সামাজিক উন্নয়নের জন্য কাজ করে। বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের পাইকগাছার লতা, হানি বাজারে অবস্থিত এই সংস্থাটি দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় ক্ষুদ্রঋণ, প্রশিক্ষণ ও সমাজকল্যাণমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে। নিউসানের মূল লক্ষ্য হলো গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে আর্থিক সহায়তা ও দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলা। এক নজরে নিউসান এনজিও এর উদ্দেশ্য দেখে জেনে নেওয়া যাক:-

নিউসান এনজিওর উদ্দেশ্য

  • দারিদ্র্য হ্রাস: ক্ষুদ্রঋণ প্রদানের মাধ্যমে নিম্ন আয়ের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।
  • নারীর ক্ষমতায়ন: নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ ঋণ ও প্রশিক্ষণ প্রদান।
  • কৃষি ও ব্যবসার উন্নয়ন: কৃষক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের আর্থিক সহায়তা।
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য: শিশুদের শিক্ষা ও সকল শ্রেনীর মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা।

নিউসান এনজিও লোনের প্রকার

নিউসান এনজিও বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করে থাকে গ্রাহকদের চাহিদার উপর ভিওি করে। বিশেষ করে যা আবেদনকারীদের প্রয়োজন ও আর্থিক সামর্থ্যের ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। নিচে  নিউসান এনজিও প্রধান ঋণের ধরনগুলো তালিকাভুক্ত করা হলো:

ঋণের ধরন উদ্দেশ্য ঋণের পরিমাণ মেয়াদ সুদের হার
ক্ষুদ্র ব্যবসা ঋণ ছোট ব্যবসা শুরু বা সম্প্রসারণ ১০,০০০ – ৫০,০০০ টাকা ১-৩ বছর ১০-১৫%
কৃষি ঋণ কৃষি উৎপাদন ও চাষাবাদ ৫,০০০ – ৫০,০০০ টাকা ৬ মাস-২ বছর ৮-১২%
নারী উদ্যোক্তা ঋণ নারীদের ব্যবসা ও জীবিকা উন্নয়ন ১০,০০০ – ৫০,০০০ টাকা ১-২ বছর ১০-১৩%
জরুরি ঋণ স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বা জরুরি প্রয়োজন ৫,০০০ – ৫০,০০০ টাকা ৬ মাস-১ বছর ১২-১৫%
অতি দরিদ্র ঋণ (বুনিয়াদ) দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারীদের জন্য ২,০০০ – ৩০,০০০ টাকা ১ বছর ২০% (ক্রমহ্রাসমান)

বিশেষ দ্রষ্টব্য: ঋণের পরিমাণ ও সুদের হার শাখা এবং প্রকল্পের নীতিমালার ওপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে। সঠিক তথ্যের জন্য আপনার নিকটস্থ নিউসান শাখায় যোগাযোগ করুন।

নিউসান এনজিও লোন পাওয়ার যোগ্যতা

নিউসান এনজিও থেকে ঋণ পেতে কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা পূরণ করতে হয়। এই শর্তগুলো আবেদনকারীর ঋণ গ্রহণ করার প্রক্রিয়াকে সহজ এবং স্বচ্ছ রাখতে সাহায্য করে। নিচে প্রধান যোগ্যতাগুলো উল্লেখ করা হয়েছে:

  • অবশ্যই বিবাহিত হতে হবে। 
  • আবেদনকারীর বয়স নূন্যতম ১৮ বছর থেকে সর্বোচ্চ ৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে। অবশ্যই কর্মক্ষম হতে হবে। 
  • বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে। নিদিষ্ট এলাকার বাসিন্দা হতে হবে। 
  • নিউসান এনজিওর সদস্য হওয়া বাধ্যতামূলক। সদস্যপদ পেতে নির্দিষ্ট ফি ( যদি প্রয়োজন হয়)  ও কাগজপত্র জমা দিতে হয়। নিউসান এনজিও এর  যেকোন শাখায় অবশ্যই সঞ্চয়ী হিসাব থাকতে হবে।
  • একটি স্থিতিশীল আয়ের উৎস বা ব্যবসায়িক পরিকল্পনা থাকা আবশ্যক। অর্থাৎ আবেদনকারীকে কর্মক্ষম হতে হবে। 
  • ৪৬ কিস্তির মাধ্যমে লোন পরিশোধ করার ক্ষমতা থাকতে হবে। 
  • আবেদনকারী অন্য কোনো ব্যাংক বা এনজিও থেকে ঋণখেলাপি হলে আবেদন গ্রহণযোগ্য নয়।
  • নিজের বসতবাড়ি থাকতে হবে। 
  • অনেক ক্ষেত্রে গ্রুপ-ভিত্তিক ঋণের জন্য ৫-৩০ জনের একটি গ্রুপে বা সভায় যোগ দিতে হয়। যেখানে সদস্যরা একে অপরের জন্য দায়বদ্ধ থাকেন।

নিউসান এনজিও লোনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

নিউসান এনজিওতে লোনের আবেদন করতে নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রয়োজন হয়ে থাকে:

  1. জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি (আবেদনকারী ও নমিনির)।
  2. সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি (২ কপি)।
  3. ব্যবসায়িক পরিকল্পনা (ব্যবসা ঋণের ক্ষেত্রে)।
  4. গ্রুপ সদস্যপদ ফর্ম (গ্রুপ ঋণের ক্ষেত্রে)।
  5. স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভা থেকে নাগরিকত্ব সনদ।
  6. আয়ের প্রমাণপত্র (প্রযোজ্য হলে)।

এসকল কাগজপত্র ছাড়া আর কোন কাগজপত্র প্রয়োজন হলে নিউসান এনজিও এর দায়িত্বরত কর্মকর্তা আপনাকে এ বিষয়ে জানাবেন।

নিউসান এনজিও লোনের আবেদন প্রক্রিয়া

নিউসান এনজিও লোন পাওয়ার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। নিচে ধাপে ধাপে প্রক্রিয়াটি বর্ণনা করা হলো:

  1. নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ: নিউসান এনজিওর নিকটস্থ শাখায় গিয়ে ঋণ সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ করুন। শাখার কর্মকর্তারা আপনাকে সদস্যপদ ফর্ম ও ঋণের বিস্তারিত জানাবেন।
  2. সদস্যপদ গ্রহণ: সদস্য হওয়ার জন্য ফর্ম পূরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন। সদস্যপদ ফি (সাধারণত নামমাত্র) প্রদান করতে হতে পারে।
  3. গ্রুপ গঠন: গ্রুপ-ভিত্তিক ঋণের ক্ষেত্রে ৫-১০ জনের একটি সভায় যোগ দিন। সভার সদস্যরা একে অপরের ঋণের দায়বদ্ধতা ভাগ করে নেয়।
  4. আবেদন ফর্ম পূরণ: ঋণের আবেদন ফর্ম পূরণ করুন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করুন। ব্যবসায়িক ঋণের ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট ব্যবসায়িক পরিকল্পনা জানাতে হবে।
  5. যাচাই প্রক্রিয়া: নিউসান কর্মকর্তারা আবেদনকারীর তথ্য, আয়ের উৎস ও ব্যবসায়িক সম্ভাবনা যাচাই করেন। এই প্রক্রিয়ায় নূন্যতম ৩ দিন থেকে সর্বোচ্চ ১৪ দিন সময় প্রয়োজন হতে পারে।
  6. ঋণ অনুমোদন ও বিতরণ: যাচাই প্রক্রিয়া সফল হলে ঋণ অনুমোদিত হয় এবং ৭-১৪ কার্যদিবসের মধ্যে ঋণের টাকা বিতরণ করা হয়।
  7. প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ: ঋণ গ্রহণের পর নিউসান প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ প্রদান করে থাকেন যাতে ঋণগ্রহীতা ঋণের সঠিক ব্যবহার করতে পারেন।

নিউসান এনজিও লোনের সুবিধা

নিউসান এনজিও লোন গ্রহণের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। যা এটিকে অন্যান্য ঋণ প্রতিষ্ঠান থেকে আলাদা করে। নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য সুবিধা দেওয়া হলো:

  • জামানতবিহীন ঋণ: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জামানতের প্রয়োজন হয় না, যা নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ঋণ গ্রহণ সহজ করে।
  • সহজ কিস্তি সুবিধা: সাপ্তাহিক,মাসিক কিস্তির সুবিধা রয়েছে, যা ঋণগ্রহীতার আয়ের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
  • নারীদের জন্য বিশেষ সুবিধা: নারী উদ্যোক্তাদের জন্য কম সুদে ঋণ ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা।
  • প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন: ঋণের পাশাপাশি ব্যবসায়িক প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ দেওয়া হয়।
  • দ্রুত প্রক্রিয়াকরণ: ঋণের আবেদন প্রক্রিয়া দ্রুত এবং স্বচ্ছ।

নিউসান এনজিও লোনের সাফল্যের গল্প

নিউসান এনজিওর ঋণ কার্যক্রম অনেক গ্রামীণ মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে। উদাহরণস্বরূপ, খুলনার পাইকগাছার একজন নারী উদ্যোক্তা রহিমা বেগম। নিউসান থেকে ২০,০০০ টাকার ক্ষুদ্র ব্যবসা ঋণ নিয়ে একটি সেলাই মেশিন কিনেছিলেন। নিউসানের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তিনি তার দক্ষতা বাড়িয়ে এখন মাসে ১২,০০০ টাকা আয় করছেন। এই ঋণ তাকে শুধু আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করেনি। বরং তার পরিবারের জীবনযাত্রার মান উন্নত করেছে।

অপর একটি উদাহরণ হলো মো. আলী হোসেন, একজন কৃষক, যিনি কৃষি ঋণ নিয়ে তাঁর জমিতে আধুনিক চাষাবাদ শুরু করেন। ফলস্বরূপ, তিনি তাঁর ফসলের উৎপাদন বাড়িয়ে বাজারে বিক্রি করে উল্লেখযোগ্য লাভ অর্জন করেছেন। এই সাফল্যের তথসূএ নিউসান এনজিওর লোনের কার্যক্রমের কার্যকারিতা প্রমাণ করে।

নিউসান এনজিও লোনের তুলনা: অন্যান্য এনজিওর সাথে

নিউসান এনজিওর ঋণ পদ্ধতি অন্যান্য জনপ্রিয় এনজিও যেমন ব্র্যাক, বুরো বাংলাদেশ, এবং পদক্ষেপের সাথে তুলনা করলে কিছু স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য লক্ষণীয়। নিচে একটি তুলনামূলক ছক দেওয়া হলো:

বৈশিষ্ট্য নিউসান এনজিও ব্র্যাক এনজিও বুরো বাংলাদেশ পদক্ষেপ এনজিও
জামানতের প্রয়োজন না না না না
সুদের হার ১০-২০% ১০-২৫% ১০-২০% ১০-১৫%
ঋণের পরিমাণ ২,০০০-১,০০,০০০ ১০,০০০-৫,০০,০০০ ৫,০০০-২,০০,০০০ ৫,০০০-১,০০,০০০
প্রশিক্ষণ সুবিধা হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ
আবেদন প্রক্রিয়ার সময় ৭-১৪ দিন ৭-১৫ দিন ৫-১০ দিন ৭-১৪ দিন

মন্তব্য: নিউসান এনজিও কম সুদের হার ও ছোট পরিসরে কার্যক্রমের কারণে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কাছে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।

নিউসান এনজিও লোনের ঝুঁকি ও সমাধান

যেকোনো ঋণের মতো নিউসান এনজিও লোন গ্রহণের ক্ষেত্রেও কিছু ঝুঁকি থাকতে পারে। নিচে কিছু ঝুঁকি এবং তার সমাধান উল্লেখ করা হলো:

  1. ঋণ পরিশোধে অক্ষমতা:
    • ঝুঁকি: ব্যবসায়িক ব্যর্থতা বা অপ্রত্যাশিত খরচের কারণে কিস্তি পরিশোধে সমস্যা হতে পারে।
    • সমাধান: নিউসানের সাথে যোগাযোগ করে কিস্তি পুনঃতফসিলকরণ বা সময় বাড়ানোর আবেদন করুন। নিয়মিত যোগাযোগ রাখুন।
  2. উচ্চ সুদের হার:
    • ঝুঁকি: অতি দরিদ্র ঋণের ক্ষেত্রে সুদের হার কিছুটা বেশি হতে পারে।
    • সমাধান: ঋণ গ্রহণের আগে সুদের হার ও কিস্তির পরিমাণ ভালোভাবে বুঝে নিন। প্রয়োজনে কম মেয়াদের ঋণ নিন।
  3. গ্রুপ দায়বদ্ধতা:
    • ঝুঁকি: সভা-ভিত্তিক ঋণে একজন সদস্য কিস্তি পরিশোধে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হলে অন্যদের দায়িত্ব নিতে হয়।
    • সমাধান: বিশ্বস্ত ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের সাথে সভা গঠন করুন।

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)

নিউসান এনজিও লোন পেতে কত সময় লাগে?

সঠিক কাগজপত্র জমা দিলে ঋণ অনুমোদন ও বিতরণে ৭-১৪ কার্যদিবস লাগতে পারে। শাখার কার্যক্রমের ওপর নির্ভর করে সময় কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে।

নিউসান এনজিও লোনের জন্য জামানত লাগে?

না, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জামানতের প্রয়োজন হয় না। গ্রুপ-ভিত্তিক দায়বদ্ধতার মাধ্যমে ঋণ দেওয়া হয়।

নিউসান এনজিও লোনের সুদের হার কত?

সুদের হার ঋণের ধরনের ওপর নির্ভর করে ৮-২০% হতে পারে। সঠিক হার জানতে শাখায় যোগাযোগ করুন।

নিউসান এনজিও লোন কি শুধু ব্যবসার জন্য?

না, ব্যবসা ছাড়াও কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং জরুরি প্রয়োজনের জন্য ঋণ পাওয়া যায়।

কিস্তি পরিশোধে সমস্যা হলে কী করব?

শাখায় যোগাযোগ করে সমাধানের পরামর্শ নিন। সময়মতো কিস্তি পরিশোধ করলে জটিলতা এড়ানো যায়।

নিউসান এনজিওর সাথে যোগাযোগ

নিউসান এনজিও লোন সম্পর্কে আরও তথ্য পেতে নিম্নলিখিত ঠিকানায় যোগাযোগ করুন:

  • প্রধান কার্যালয়: হানি বাজার, লতা, পাইকগাছা, খুলনা-৯২৮০, বাংলাদেশ
  • ওয়েবসাইট: newsunbangladesh.org
  • ইমেইল: info@newsunbangladesh.org

শেষ কথা 

নিউসান এনজিও লোন পদ্ধতি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্য একটি নির্ভরযোগ্য আর্থিক সমাধান। নিউসান জামানতবিহীন ঋণ, নমনীয় কিস্তি এবং প্রশিক্ষণ সুবিধা এটিকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে জনপ্রিয় করে তুলেছে। প্রত্যাশা করি আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আজ আমরা নিউসান এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানাতে পেরেছি। আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে আপনি কমেন্ট করে আমাদের মতামত জানাতে পারেন। 

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button