বুরো বাংলাদেশ

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি ২০২৫ (আপডেট তথ্য)

বুরো বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন সম্পর্কে জানেন কী? বুরো বাংলাদেশ এনজিও বাংলাদেশের গ্রামীণ ও নিম্ন-মধ্যম আয়ের জনগোষ্ঠীর জন্য আর্থিক স্বাধীনতা এবং সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে বুরো বাংলাদেশ এনজিও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলছে। এই এনজিওটি ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ক্ষুদ্রঋণ বা মাইক্রোফাইন্যান্স সেবার মাধ্যমে দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত পরিবারের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি সহজ, সাশ্রয়ী ও কার্যকরী হওয়ায় এটি সাধারণ মানুষের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোনের পদ্ধতি, শর্তাবলী, যোগ্যতা, সুবিধা, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, সুদের হার, কিস্তি ব্যবস্থা ও বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোনের এর প্রভাব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

বুরো বাংলাদেশ একটি অলাভজনক বেসরকারি সংস্থা। এনজিওটি ১৯৯০ সাল থেকে বাংলাদেশের গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে নিবন্ধিত এই এনজিওটি বর্তমানে দেশের ৬৪টি জেলায় ও প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নে তাদের শাখা বা কেন্দ্রের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। বুরো বাংলাদেশের প্রধান লক্ষ্য হলো দরিদ্র ও নিম্ন-মধ্যম আয়ের মানুষের জন্য আর্থিক সেবা প্রদান করা। যাতে তারা স্বাবলম্বী ও আত্মনির্ভরশীল হতে পারে। বুরো বাংলাদেশ এনজিওটি শুধুমাত্র লোন প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় বরং শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, কৃষি উন্নয়ন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায়ও সক্রিয় ভূমিকা পালন করে।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি মূলত ক্ষুদ্রঋণ বা মাইক্রোফাইন্যান্স সেবার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এই লোন পদ্ধতি দরিদ্র ও নিম্ন-মধ্যম আয়ের পরিবারের জন্য তৈরি করা হয়েছে। যাতে তারা তাদের ব্যবসা, কৃষি কাজ বা জরুরি প্রয়োজন মেটাতে পারে। লোন গ্রহণের জন্য আবেদনকারীকে স্থানীয় শাখায় যোগাযোগ করতে হয়। যেখানে তাদের আবেদন যাচাই-বাছাই করা হয়। বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন পদ্ধতি সহজ ও দ্রুত হওয়ায় গ্রামীণ মানুষের কাছে এটি ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করছে। 

লোন পদ্ধতির ধাপসমূহ

বুরো বাংলাদেশ থেকে লোন গ্রহণের জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে হয়:

  1. শাখায় যোগাযোগ: প্রথমে আবেদনকারীকে নিকটস্থ বুরো বাংলাদেশ শাখায় যোগাযোগ করতে হবে। সেখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে লোনের ধরন ও চাহিদা নিয়ে আলোচনা করতে হবে।
  2. আবেদনপত্র সংগ্রহ ও পূরণ: শাখা থেকে লোনের আবেদনপত্র সংগ্রহ করে সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। এর সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
  3. যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া: আবেদনপত্র এবং কাগজপত্র জমা দেওয়ার পর শাখার কর্মকর্তারা আবেদনকারীর তথ্য যাচাই করে। এই প্রক্রিয়ায় সাধারণত ৭ থেকে ১৪ কর্মদিবস সময় লাগে।
  4. লোন অনুমোদন ও বিতরণ: যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে লোন অনুমোদিত হয় ও আবেদনকারীকে অর্থ প্রদান করা হয়। এ সময় লোন পরিশোধের শর্তাবলী ও কিস্তির বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়।
  5. কিস্তি পরিশোধ: লোন বিতরণের পর আবেদনকারীকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তিতে লোন পরিশোধ করতে হয়।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোনের শর্তাবলী

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন গ্রহণের জন্য কিছু শর্তাবলী পূরণ করতে হয়। এই শর্তগুলো নিশ্চিত করে যে লোন গ্রহীতা ঋণ পরিশোধে সক্ষম ও এনজিওর নিয়ম মেনে চলবেন। প্রধান শর্তাবলী নিম্নে উপস্থাপন করা হয়েছে:

  • সদস্যপদ গ্রহণ: লোন পাওয়ার আগে আবেদনকারীকে বুরো বাংলাদেশের সদস্য হতে হবে।
  • নিয়মিত সঞ্চয়: সদস্যদের নিয়মিত সঞ্চয় জমা দেওয়ার অভ্যাস থাকতে হবে।
  • আর্থিক নিরাপত্তা তহবিল: নির্ধারিত হারে আর্থিক নিরাপত্তা তহবিলে অর্থ সঞ্চয় করতে হবে।
  • কেন্দ্র সভায় উপস্থিতি: কেন্দ্রভুক্ত সদস্যদের নিয়মিত কেন্দ্র সভায় উপস্থিত থাকতে হবে।
  • কর্মক্ষমতা: আবেদনকারীকে কর্মক্ষম হতে হবে ও লোন নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে (যেমন ব্যবসা বা কৃষি) ব্যবহার করতে হবে।
  • সংস্থার নিয়ম মেনে চলা: সদস্যদের সংস্থার নিয়ম ও দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোনের যোগ্যতা

বুরো বাংলাদেশ থেকে লোন পাওয়ার জন্য আবেদনকারীকে নিম্নলিখিত যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণ করতে হবে:

  • বয়স: আবেদনকারীর বয়স নূন্যতম ১৮ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
  • নাগরিকত্ব: বাংলাদেশের নাগরিক ও সংশ্লিষ্ট এলাকায় স্থায়ী বা অস্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
  • আয়ের উৎস: নির্দিষ্ট ও নির্ভরযোগ্য আয়ের উৎস থাকতে হবে। যেমন: কৃষি, ব্যবসা বা অন্যান্য কর্মসংস্থান।
  • ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা: আবেদনকারীকে ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা ও নিয়মিত আয়ের প্রমাণ দিতে হবে।
  • বৈধ ব্যবসা বা কৃষি কাজ: এসএমই বা কৃষি লোনের ক্ষেত্রে বৈধ ব্যবসা বা কৃষি কার্যক্রম থাকতে হবে।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

বুরো বাংলাদেশ থেকে লোন পেতে নিম্নলিখিত কাগজপত্র জমা দিতে হবে:

  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি।
  • বর্তমান ঠিকানার প্রমাণপত্র (যেমন বিদ্যুৎ বিল, ইউনিয়ন পরিষদ সনদ)।
  • আয়ের প্রমাণপত্র (চাকরির ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান সনদ বা ব্যবসার ক্ষেত্রে ব্যবসায়িক নিবন্ধন/লাইসেন্স)।
  • কৃষি লোনের ক্ষেত্রে জমির দলিল (প্রযোজ্য হলে)।
  • সদস্যপদ ফরম পূরণ করতে হবে। বিশেষ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কাগজপত্রের প্রয়োজন হলে শাখার কর্মকর্তারা আবেদনকারীকে অবহিত করবেন।

বুরো বাংলাদেশ থেকে কত টাকা লোন পাওয়া যায়?

বুরো বাংলাদেশ বিভিন্ন ধরনের লোন প্রদান করে থাকেন। যার পরিমাণ লোনের ধরন,আবেদনকারীর চাহিদা ও সক্ষমতার উপর নির্ভর করে। নিম্নে বিভিন্ন লোনের পরিমাণ উল্লেখ করা হলো:

  • সাধারণ ঋণ: ৫,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
  • কৃষি ঋণ: ১০,০০০ থেকে ২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত (মৌসুমি ঋণের ক্ষেত্রে ১,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকা)।
  • এসএমই ঋণ: ৫,০০০ থেকে ২,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
  • পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ঋণ: ৫,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
  • জরুরি ঋণ: সর্বোচ্চ ১০,০০০ টাকা।
  • ইলেক্ট্রনিক প্রোডাক্ট ঋণ: ৮,০০০ থেকে ১,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
  • দুর্যোগ ঋণ: সর্বোচ্চ ২০,০০০ টাকা।

লোনের সুদের হার

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন-এর সুদের হার মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। সাধারণত বুরো বাংলাদেশ এনজিও এর লোবের সুদের হার ১২% থেকে ২০% এর মধ্যে থাকে। তবে পার্বত্য অঞ্চলে এটি ১২% পর্যন্ত কম হতে পারে। সুদের হার লোনের ধরন, মেয়াদ ও আবেদনকারীর অবস্থানের উপর নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ, কৃষি ঋণের সুদের হার সাধারণত কম হয়। যেখানে এসএমই ঋণের হার তুলনামূলকভাবে বেশি হতে পারে। লোন গ্রহণের আগে শাখা কর্মকর্তার সাথে সুদের হার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা উচিত।

এনজিওর অন্যান্য কার্যক্রম

বুরো বাংলাদেশ শুধুমাত্র লোন প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এই সংস্থাটি বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করে। যার মধ্যে রয়েছে:

  • সঞ্চয় সেবা: সদস্যরা সঞ্চয় সেবার মাধ্যমে সর্বোচ্চ ১০% মুনাফা পেতে পারেন।
  • প্রশিক্ষণ: কৃষি, ব্যবসা ও উদ্যোক্তা উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান।
  • দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা: প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যক্রম।
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা: শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রোগ্রাম পরিচালনা।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোনের সুবিধা

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন গ্রহণের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। যা এটিকে অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে আলাদা করে:

  • সহজ শর্তাবলী: লোন গ্রহণ ও পরিশোধের শর্তাবলী সহজ এবং গ্রামীণ মানুষের জন্য উপযোগী।
  • নমনীয় কিস্তি: সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তিতে লোন পরিশোধের সুবিধা।
  • নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ সুবিধা: মহিলা উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ লোন প্রোগ্রাম।
  • দ্রুত লোন প্রক্রিয়াকরণ: আবেদন থেকে অনুমোদন পর্যন্ত দ্রুত প্রক্রিয়া।
  • প্রতিযোগিতামূলক সুদের হার: বাণিজ্যিক ব্যাংকের তুলনায় কম সুদের হার।
  • কোনো লুকানো চার্জ নেই: স্বচ্ছ লোন প্রক্রিয়া এবং কোনো অতিরিক্ত ফি নেই।

বুরো বাংলাদেশের শাখা

বুরো বাংলাদেশ বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় ১০৬৩টি শাখার মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে। প্রতিটি শাখায় একজন শাখা ব্যবস্থাপক এবং শাখা সংগঠক থাকেন। যারা স্থানীয় জনগণের সাথে সমন্বয় করে কার্যক্রম পরিচালনা করেন। শাখাগুলো সাধারণত ইউনিয়ন পর্যায়ে কেন্দ্রের মাধ্যমে কাজ করে।

যোগাযোগ ঠিকানা

বুরো বাংলাদেশের প্রধান কার্যালয় ও বিভাগীয় অফিসের ঠিকানা জানতে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে (burobd.org) ভিজিট করুন। প্রধান কার্যালয়ের যোগাযোগ তথ্য নিম্নরূপ:

  • ওয়েবসাইট: burobd.org
  • হটলাইন: +৮৮-০২-৯৮৯৯৭৮৬ এছাড়া, স্থানীয় শাখার ঠিকানা এবং যোগাযোগ নম্বর জানতে নিকটস্থ শাখায় সরাসরি যোগাযোগ করুন।

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোনের কিস্তি ব্যবস্থা

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন-এর কিস্তি ব্যবস্থা নমনীয় এবং আবেদনকারীর আর্থিক সক্ষমতার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। কিস্তি সাধারণত সাপ্তাহিক বা মাসিক হয়। উদাহরণস্বরূপ:

  • কৃষি ঋণের ক্ষেত্রে ৪৫ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে সাপ্তাহিক কিস্তিতে বা ১২ থেকে ৩৬ মাসের মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করা যায়।
  • এসএমই ঋণের ক্ষেত্রে ১ থেকে ৩ বছরের মেয়াদে কিস্তি পরিশোধ করা যায়।
  • জরুরি ঋণের মেয়াদ সাধারণত ৩ মাস এবং দুর্যোগ ঋণের মেয়াদ ১ বছর।

আরও জানতে পারেনঃ নিউসান এনজিও লোন পদ্ধতি

লোনের প্রভাব

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন গ্রামীণ অর্থনীতিতে বেশ ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এই লোনের মাধ্যমে:

  • ব্যবসা সম্প্রসারণ: ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে পারছেন।
  • কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি: কৃষকরা আধুনিক কৃষি সরঞ্জাম এবং বীজ ক্রয়ের জন্য লোন ব্যবহার করছেন।
  • নারী ক্ষমতায়ন: মহিলা উদ্যোক্তারা তাদের নিজস্ব ব্যবসা শুরু করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছেন।
  • দারিদ্র্য হ্রাস: নিম্ন-মধ্যম আয়ের পরিবারগুলো তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করছে।
  • দুর্যোগ পুনর্বাসন: দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা দ্রুত পুনর্বাসনের সুযোগ পাচ্ছেন।

বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্নসমূহ (FAQ)

বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন কারা পেতে পারেন?

কৃষক, ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ী, মহিলা উদ্যোক্তা, নিম্ন ও মধ্যম আয়ের পরিবার এবং দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা লোন পেতে পারেন।

লোন পেতে কত দিন সময় লাগে?

সাধারণত ৭ থেকে ১৪ কর্মদিবসের মধ্যে লোন অনুমোদিত হয়।

সুদের হার কত?

সুদের হার ১২% থেকে ২০% এর মধ্যে থাকে, যা লোনের ধরন এবং মেয়াদের উপর নির্ভর করে।

লোনের জন্য কোন শাখায় যোগাযোগ করতে হবে?

নিকটস্থ বুরো বাংলাদেশ শাখায় যোগাযোগ করতে হবে। শাখার ঠিকানা জানতে burobd.org ভিজিট করুন।

    শেষ কথা

    বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন গ্রামীণ ও নিম্ন-মধ্যম আয়ের জনগোষ্ঠীর জন্য একটি কার্যকরী এবং সাশ্রয়ী আর্থিক সমাধান। এই লোন পদ্ধতি সহজ শর্তাবলী, সহজ কিস্তি ব্যবস্থা এবং প্রতিযোগিতামূলক সুদের হারের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনছে। কৃষক, উদ্যোক্তা, মহিলা ব্যবসায়ী এবং দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের জন্য এই লোন প্রোগ্রাম একটি নির্ভরযোগ্য একটি জায়গা। আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার যদি কোনো প্রশ্ন বা মতামত থাকে।তবে নিচের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।

    Related Articles

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    Back to top button